December 7, 2024, 8:18 am
অনলাইন: সরকারের এক মন্ত্রীর বিদেশে ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকার ব্যবসা রয়েছে। তবে তিনি নির্বাচনী হলফনামায় এই তথ্য দেননি।
মঙ্গলবার ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে?’ শিরোনামে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ওই মন্ত্রী বিদেশে ২০১০ সালে প্রথমে একটি কোম্পানি খোলেন, যার বর্তমান সম্পদ মূল্য ১ দশমিক ৭৩ কোটি পাউন্ড। এরপর ২০১৬ সালে আরেকটি কোম্পানি খোলেন, যার বর্তমান সম্পদ মূল্য ৭ দশমিক ৩১ কোটি পাউন্ড। ২০১৯ সালে তৃতীয় কোম্পানি খোলেন, যার বর্তমান সম্পদ মূল্য ২ দশমিক ৭৯ কোটি পাউন্ড। তিনি ২০২০ সালে চতুর্থ কোম্পানি চালু করেন, যার সম্পদ মূল্য ২ দশমিক ১৫ কোটি পাউন্ড এবং ২০২১ সালে পঞ্চম ও ষষ্ঠ কোম্পানি খোলেন, যেগুলোর বর্তমান সম্পদ মূল্য ৩ দশমিক ২২ কোটি পাউন্ড।
টিআইবি ওই মন্ত্রীর নাম প্রকাশ করেনি। সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষ চাইলে তথ্যপ্রমাণসহ তারা সবকিছু সরবরাহ করবেন বলে জানিয়েছেন টিআইবির কর্মকর্তারা।
নির্বাচন কমিশনের প্রতিক্রিয়া:
তবে টিআইবির এই প্রতিবেদনের প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশন বলছে, হলফনামার তথ্য দেয়া একটা বিধান। এতে ভুল বা মিথ্যা তথ্য দিলেও কিছু করার নেই নির্বাচন কমিশনের।
Leave a Reply